Under the chairmanship of District President Lashkar Md. Khalilur Rahman BRDB Chairman Mr. ABM Ruhul Amin as chief guest, Barguna Sadar Upazila Agriculture Extension Directorate Officer Mr. Md. Mostafizur Rahman, Bangladesh Krishok Federation Central Committee President Badrul Alam, Guest speaker Saleha Islam Shantana, President of Motherland Garments Workers Federation and General Secretary Md Al Amin, BRDB Director Shahjahan Naik, farmer leader Fazlu Rahman Munsi, BKF District General Secretary Dr. Mojibur Rahman, Female farmer leader Rahima Begum, Rejina Begum, among others, spoke in the seminar. Bangladesh Krishok Federation General Secretary Zayed Iqbal Khan presented the article.
The article mentions that the concept of food sovereignty is an international campaign. In 1996, it started from the World Food Conference in Rome, Italy. In the context of the new liberal world economic system, the world’s farmers’ organization International, La Via Campesina , raised it first as an alternative to the concept of food security, to protect the interests, existence and livelihood of farmers in the world. The food sovereignty movement is a global movement. In the context of the concept of food sovereignty, the United Nations passed a declaration in 2018 guaranteeing the livelihoods and rights of farmers and rural workers. As a signatory country, the government of Bangladesh is committed to implement this declaration. The government should formulate policies in line with the said declaration which will ensure the rights and dignity of farmers.
Mali, on the African continent, has already incorporated the principle of food sovereignty into its agricultural policy. Nepal has incorporated the concept of food and nutrition sovereignty into the country’s national Constitution and plans to pass it into law.
What we mean by food sovereignty is: 1) Farmers should have full rights over the land. (2) Farmers should have the right to choose what kind of crops to grow. (3) Right to produce culturally acceptable food.
According to land policy in 1997, 1.5 acres of Khas land was given to each landless family. This small amount of land on the one hand guarantees livelihood to a landless family and on the other hand gives him a life of dignity. Since the main goal of food sovereignty is the empowerment of farmers through land, it has a close connection with the land movement. To further advance this relationship, an integrated land reform as well as agricultural reform should be carried out.
Message Sender-
Dr. Md. Mojibur Rahman
General Secretary
Barguna District Branch
Bangladesh Krishok Federation
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
’ভূমি আন্দোলনের সাথে খাদ্যসার্বভৌমত্বের সম্পর্ক কি?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
আজ ১৫ অক্টোবর ২০২২, বেলা ১১টায় বরগুনা সদর উপজেলা কৃষি অফিস হলে বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের আয়োজনে ’ভূমি আন্দোলনের সাথে খাদ্যসার্বভৌমত্বে সম্পর্ক কি?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের জেলা সভাপতি লস্কর মোঃ খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মজিবুর রহমানের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য বক্তব্য রাখেন বরগুনা সদর উপজেলা বিআরডিবি চেয়ারম্যান জনাব এবিএম রুহুল আমিন, বরগুনা সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের অফিসার জনাব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বদরুল আলম, বিষয় ভিত্তিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ ইকবাল খান,আরো বক্তব্য রাখেন সম্মানিয় অতিথি মাদারল্যান্ড গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি সালেহা ইসলাম শান্তনা ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল আমিন,বিআরডিবি পরিচালক শাহজাহান নায়েক, কৃষক নেতা ফজলু রহমান মুন্সি, কিষাণী নেত্রী রহিমা বেগম,রেজোয়না বেগম, প্রমূখ।
প্রবন্ধে উল্লেখ করেন খাদ্যসার্বভৌমত্ব ধারণাটি একটি আন্তর্জাতিক প্রচার অভিযান।১৯৯৬ সালে ইতালির রোমে বিশ্বখাদ্য সম্মেলন হতে শুরু হয়।নয়া উদারনৈতিক বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে দুনিয়ার কৃষক সংগঠন আন্তর্জাতিক লা ভিয়া ক্যাম্পেসিনা কর্তৃক প্রথম দুনিয়ার কৃষকদের স্বার্থ,অস্তিত্ব ও জীবন -জীবিকা রক্ষার জন্য খাদ্যনিরাপত্তার ধারণার বিকল্প হিসেবে উত্থাপন করা হয়। খাদ্যসার্বভৌমত্ব আন্দোলন একটি বিশ্ব আন্দোলন। খাদ্য সার্বভৌমত্বের ধারনার প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ ২০১৮ সালে কৃষক ও গ্রামীণ শ্রমিকদের জীবন জীবীকার ও অধিকারের নিশ্চয়তা বিধান করে একটি ঘোষণা পাস করে। স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সরকার এ ঘোষণা বাস্তবায়ন করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। সরকারকে উল্লেখিত ঘোষণার সাথে সঙ্গতি রেখে নীতিমালা প্রনয়ন করতে হবে যা কৃষকদের অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করবে।
ইতিমধ্যে আফ্রিকা মহাদেশের মালিতে কৃষিনীতিমালায় খাদ্যসার্বভৌমত্বের নীতিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।নেপালে খাদ্য ও নিউট্রিশন সার্বভৌমত্বের ধারণাকে দেশের জাতীয় সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে এবং আইন হিসাবে পাশ করার পরিকল্পনা করছে।
খাদ্যসার্বভৌমত্ব বলতে আমরা যা বুঝি তা হচ্ছেঃ ১) ভূমির উপর কৃষকের পূর্ণ অধিকার থাকতে হবে।(২) কি ধরনের ফসল উৎপাদন করবে তার পছন্দের অধিকার কৃষকের থাকতে হবে। (৩)সাংস্কৃতিকভাবে গ্রহনযোগ্য খাদ্য উৎপাদনের অধিকার থাকতে হবে।
১৯৯৭ সালে ভূমিনীতিমালা মোতাবেক প্রতি ভূমিহীন পরিবারকে ১.৫ একর করে খাস জমি দেয়া হয়। এ অল্প পরিমাণ জমি একদিকে যেমন একটি ভূমিহীন পরিবারকে জীবীকার নিশ্চয়তা দেয় অন্যদিকে তেমনি তাকে মর্যাদার জীবন দান করে।খাদ্যসার্বভৌমত্বের মূল লক্ষ্য যেহেতু জমির মাধ্যমে কৃষকের ক্ষমতায়ন সেহেতু জমির আন্দোলনের সাথে এর নিবিড় সম্পার্ক রয়েছে। এ সম্পর্ককে আরও অগ্রসর করার জন্য একটি সমন্বিত ভূমি সংস্কার তথা কৃষি সংস্কার করতে হবে।
বার্তা প্রেরক-
ডাঃ মোঃ মজিবুর রহমান
সাধারণ সম্পাদক